Blogger Templates

This is default featured slide 1 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 2 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 3 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 4 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

This is default featured slide 5 title

Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.

Friday 20 January 2017

ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে উপার্জনের ১৫টি গুরুত্বপুর্ণ ধাপ

ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে উপার্জনের ১৫টি গুরুত্বপুর্ণ ধাপ

ফ্রিল্যান্সিং করে বাড়িতে বসে বড়লোক কীভাবে হওয়া যাবে? (সহিহ শুদ্ধ পথ কোন ভেজাল নেই)। জ্বি ভাই হওয়া যাবে, তার আগে আপনাকে কয়েকটা প্রশ্ন করি?
আপনি অনার্স+ মাস্টার্স পাশ করতে কত দিন টাইম নিয়েছেন? যদি ৬ বছর হয়ে থাকে মনে রাখুন।
আপনি অনার্স+ মাস্টার্স পাশ না। ছোট বেলায় কারিগরি কাজ শিখেছেন? কত বছর টাইম লেগেছে? ৪ থেকে ৫ বছর। মনে রাখুন।
এখন আপনার আয় কত আর প্রথমে কত ছিল? এখন ২০ হাজার। প্রথমে ভার্সিটির পিছনে শুধু টাকা ঢালছি অথবা ওস্তাদের কাছে ফ্রি কাজ শিখছি, আর কাজ করছি। তাহলে আপনি যদি বাড়িতে বসে বড়লোক হতে চান তাহলে আপনার আইটি ও টেকনিক্যাল বিষয়ে প্রচুর আগ্রহ থাকতে হবে। প্রচুর ধৈর্য থাকতে হবে। মেধা কিছুটা ভালো হতে হবে
প্রসিডিউরঃ
প্রথমে প্রচুর নেটে সার্চ দিন। যেই বিষয়ে আয় করবেন সেই বিষয়ে যত বাংলা ইংরেজী আর্টিকেল আছে পড়ুন।
এরপর একটা সাবজেক্ট ফিক্স করুন যা আপনার ভালো লাগে আর আপনি পারবেন।
এই সম্পর্কিত যত ট্রেনিং আছে তা করে ফেলুন। ট্রেনিং করার আগে ঐ বিষয়ে বাংলা ইংরেজী ভিডিও টিউটোরিয়াল টেক্সট টিউটোরিয়াল পড়ুন।
এরপর ট্রেনিং-এ ভর্তি হয়ে যান।
এরপর রিয়েল টাইম কিছু প্রজেক্ট বানান। এরপর কোন কোম্পানি বা সিনিয়র ফ্রিল্যান্সার এর হাত পা ধরুন যাতে আপনাকে তার আন্ডারে বিনা বেতনে ১ বছর ইন্টার্নি করার সুযোগ দেয়। আপনি নিজের টাকা খরচ করে তার অফিসে যাবেন আসবেন বিনিময়ে মাস শেষে এক টাকাও পাবেন না এই নিয়তে কাজ শুরু করুন। (এই সময় হাংকি পাংকি চলবে না। মানে বেতন দেয় না তাই দেরি করে অফিসে আসবেন। কাজ ঠিকঠাক মত করবেন না, ক্লায়েন্ট নিয়ে ভাগবেন- এইগুলো করবেন না। ) তার ইনস্ট্রাকশনে কাজ করুন। কাজ বুঝুন।
ইংরেজীতে দক্ষ হতে সাইফুরস বা এফএম মেথডে যত স্পোকেন রিলেটেড বেসিক অ্যাডভান্সড কোর্স আছে সবগুলো করুন।

এরপর পার্সপোর্ট, ব্যাংক স্টেটমেন্ট সব রেডি রাখুন। স্কিল, পেওনিয়ার এর একাউন্ট খুলে ফেলুন।
এইবার ১ বছর পার হইলে ইন্টার্নি শেষ হলে বাসায় হাই স্পিড-এর নেট-এর লাইন নিন।
ওডেস্ক , ইল্যান্স, ফ্রীল্যান্সার এর যত পরীক্ষা আছে এই রিলেটেড ব্লগগুলো যত আছে সবগুলো ঘাঁটুন। পরীক্ষা দেওয়ার জন্য থিওরি সব আয়ত্তে আনুন।

এবার একযোগে ওডেস্ক, ইল্যান্স, পিপল আর আওয়ার এবং ফ্রিল্যান্সার-এর একাউন্ট খুলুন।
সবগুলোর আইডি ভেরিফাই করুন, পরীক্ষা দিয়ে ১০০% প্রোফাইল কমপ্লিট করুন।
এরপর বিড করুন। ৩ সপ্তাহ টানা বিড করুন। একটা না একটা কাজ পাবেনই।
প্রথম কাজ খুব মনোযোগ দিয়ে করুন। ভালো ফিডব্যাক নিন।

এরপর ১ বছর লোয়ার অথবা মিড লেভেলের কাজ করুন। এর পরের বছর হাই লেভেলের কাজ করুন।
পরের বছর থেকে আপনার ন্যুনতম আয় ৩ হাজার ডলার হবে। টোটাল টাইম লাগবে আড়াই বছর। দুনিয়াতে কোনো জব নেই যেখানে ইনিশিয়াল বেতন ১০ হাজার টাকা হলে আড়াই বছর পরে বেতন আড়াই লাখ টাকা হবে। ১ বছর কাজ করুন। দেখবেন ব্যাংক ব্যালেন্স ৩০ থেকে ৪০ লাখ টাকা হয়েছে। এই মেথড কেউ অ্যাপ্লাই করার পরে যদি টাকা কামাতে না পারেন তাহলে আমি তার অ্যাকাউন্টে ৪০ লাখ টাকা দিয়ে দিবো। তবে শর্ত একটাই আমার পুরা মেথড ১০০% মেনে চলতে হবে। সব শর্তসহ

কিভাবে ইউটিউব ভিডিও এস ই ও করবেন এবং ভিউ বাড়াবেন।

কিভাবে ইউটিউব ভিডিও এস ই ও করবেন এবং ভিউ বাড়াবেন।


টাইটেল দেখেই বুঝে গেছেন এইটা কেমন গুরুত্বপূর্ন। আপনার যেকোনো ভিডিও Rank করাতে হলে আপনাকে এস ই ও করতেই হবে। অনেকেই পেইড এস ই ও করে আবার অনেকেই ফ্রি বা আনপেইড। পেইড এস ই ও কম সময়ে যদি বেশি ভিউ চান অথবা আপনার সামর্থ্যে থাকলে করবেন কিন্তু যারা মূলত ভিডিও রেকর্ডিং করে থাকে অনেকের পক্ষেই সামর্থ্য থাকে না। তাদের জন্য এস ই ও এর কিছু আলাদা টার্মস শেখাবো সাথে বেসিক টাও ধরিয়ে দিব। অর্থ্যাৎ টিউটোরিয়াল টি বেসিক থেকে শুরু করে অ্যাডভান্স পর্যন্ত সকলের জন্যই থাকবে

মেটা টাইটেল, ডেস্ক্রিপশন এবং ট্যাগঃ-

এখন অনেকেই বলবেন যে আমি তো এগুলি করি কিন্তু তবুও বাড়ে না। এস ই ও একদিনের জন্য না যত দিন চ্যানেল ততদিন এস ই ও থাকবে এইটাই বাস্তব। আপনি দুইটি ভিডিও তে এস ই ও করবেন আর বাকি গুলি করবেন না আবার সব গুলিতেই এস ই ও করবেন মানে টাইটেল ডেস্ক্রিপশন দিবেন কিন্তু রিসার্স করবেন না তাহলে লাভের অংশে ফাকা ছাড়া আর কিছুই জুটবে না। যাই হোক
কিভাবে মেটা টাইটেল দিতে হয়ঃ-
ধরুন আপনি একটি ভিডিও তৈরী করেছেন ওয়েবডিজাইন সম্পর্কে। এখন টাইটেল টা কিভাবে সাজাবেন। আপনি বিভিন্ন কিওয়ার্ড রিসার্চার টুল দিয়ে কাজ করতে পারেন চাইলে Keywordspy অথবা small keyword tooll এর মাধ্যমে সার্চ করতে পারেন তাহলে বেশ উপকার পাবেন। কারন এর মাধ্যমে আপনি এর সার্চ ভ্যালু এবং সিপিসি সম্পর্কে জানতে পারবেন। আচ্চা এবার ধরুন আপনি ওয়েবডিজাইনের ট্রানজিশন ইফেক্ট নিয়ে ভিডিওতে আলোচনা করেছেন এবার নিজেই একটি টাইটেল সাজান। প্রথমে কিওয়ার্ড রিসার্চ ছাড়া টাইটেল সাজিয়ে নিন। এবার রিসার্চ শুরু করুন আপনার এখানে Transition effects কে টার্গেট করবেন কারন আপনার ভিডিও এর মূল উদ্দেশ্য হল Transition effects শেখানো।
আচ্ছা এই বার রিসার্চ করে পেলেন যে এইটার সার্চ ভ্যলু সবচেয়ে ভালো এবং সিপিসি অনেক বেশি। তাহলে এবার আপনার টাইটেল কে এই কিওয়ার্ড দিয়ে সাজিয়ে ফেলুন।
Suppose: Web Design Most Popular Transition effects 2016
এখানে ২০১৬ দেওয়ার কারন হল আপনি জানেন যে অনেকেই আপডেট ভিডিও চায়। যখন ভিউয়ার ২০১৬ লেখাটি দেখবে তখন এটিকে আপডেট ভিডিও ভেবে ভিউ করবে। কারন ইউটিউবে অনেক আগের ভিডিও গুলি র‌্যাংকে দেখায়। আপনি নিজেও পূরাতন ভিডিও দেখতে চাইবেন না কাজেই এটি বেশ প্রভাবে ফেলবে।
কিভাবে মেটা ডেস্ক্রিপশন দিতে হয়ঃ-
এখানে আমরা একটু ট্রিক্স করব। কোনো সমস্যা নেই। ট্রিক্সটি আপনার চ্যানেলে কোনো খারাপ প্রভাব ফেলবে না। আপনারা যারা ভিডিওতে টাইটেল ব্যবহার করেন তারা কখনই টাইটেলের সাথে বাংলা টিউটোরিয়াল লিখবেন না। এতে অন্য লেংগুয়েজ এ ভিউয়ার আপনার ভিডিও দেখবে না বা আগ্রহী হবে না। ১৫ কোটি লোকের চেয়ে ৬৮৫ কোটি লোক অনেক বড়। আমি বলছি না যে বাঙ্গালীকে ঠকান। আমি চাই আপনারা পুরো ইউটিউব ভিউয়ারকেই টার্গেট করুন। আপনার মেটা ডেস্ক্রিপশনে কিছু লিখুন অর্থ্যাত আপনি ভিডিও তে যা দেখিয়েছেন তার কিছু বর্ননা দিন। ডিভিডি কেনার সময় এর মোড়কে কিছু লেখা নিশ্চই দেখেছেন। সেখানে ভালো ভাবে লক্ষ্য করলে দেখবেন ভিডিও টিতে যা যা আছে তা সুন্দর ভাবে লিখে দেওয়া আছে এবং সেগুলি বে মার্জিত ভাষায় লেখা। এরকম কিছুটা লিখে এবার নিচের নিয়মটি ফলো করে কয়েকটি লাইন লিখু
1. WEB DESIGN MOST POPULAR TRANSITION EFFECTS BANGLA TUTORIAL 2016
2. WEB DESIGN MOST POPULAR TRANSITION EFFECTS ENGLISH TUTORIAL 2016
3. WEB DESIGN MOST POPULAR TRANSITION EFFECTS URDU TUTORIAL 2016
4. WEB DESIGN MOST POPULAR TRANSITION EFFECTS Hindi TUTORIAL 2016
5. WEB DESIGN MOST POPULAR TRANSITION EFFECTS SPANISH TUTORIAL 2016
একটু বড় হাতের লিখবেন এতে রোবট আপনার লেখাগুলিকে হাইলাইট করবে। ফলে এর উপর যত সার্চ ভ্যালু আছে সেগুলিতে আপনার ভিডিও শো করবে।
অনেকেই এটি আগে থেকেই জানেন। তাদের জন্য বলব চালিয়ে যান আর এগুলি লেখার পূর্বে আপনি আরো যে ডেস্ক্রিপশন দিয়েছেন সেগুলিতে ২-৩ বার মেইন কিওয়ার্ডকে উল্লেখ করবে আর কমপক্ষে ২০০ শব্দের ডেস্ক্রিপশন দিবেন ৩০ হলে সবচেয়ে ভালো হয়। কারন এটি আপনার পরবর্তিতে কাজে লাগবে। সেটিও আমি বলব। তবে ইন্টার্নাল গুলি শেষ করে।
মেটা কিওয়ার্ড/ট্যাগঃ
টাইটেল ডেস্ক্রিপশন শেষে আপনাকে ট্যাগ দিতে হবে যা খুব খুব জরুরী। রোবট কিন্তু ট্যাগকে Most priority দেয়। কাজেই আপনি টাইটেলে এবং ডেস্ক্রিপশনে যে মেইন কিওয়ার্ডটি দিয়েছেন সেটিকে টার্গেট করে ট্যাগ দিন। এখানে একটি কাজ করতে পারেন আপনার টাইটেলের প্রতিটি শব্দ কে ভেঙে ভেঙে ব্যবহার করতে পারেন। যেমনঃ WEB Design, Most Popular, Transition effects, 2016, আবার একত্রে দিন Webdesign Most popular Transition effects 2016, এবার গুগল ট্রান্সলেটরে গিয়ে পুরো টাইটেলকে কপি করে উর্দু হিন্দি এবং স্প্যানিশে ট্রান্সলেট করে ট্যাগ এ দিতে আপনি চাইলে এইগুলি মেটা ডেস্ক্রিপশনে দিতে পারেন। আশা করি ব্যপারটি ভালোভাবে বুঝেছেন।
যারা বেসিক জানতেন তাদের অনেক্ষন বিরক্ত করলাম। এবার অ্যাডভান্সদের পালা বেসিকরা দেখতে পারেন। সমস্যা নেই।
মেটা ডেস্ক্রিপশনকে কাজে লাগানঃ
অনেক কস্ট করে মেটা ডেস্ক্রিপশন লিখেছেন। সেটি শুধু এক জায়গায় দিবেন তা তো হবে না। আপনি বাংলাদেশে যত ব্লগ সাইট আছে সেগুলিতে শেয়ার করুন। কিন্তু তাতে তো টাইটেল এবং ডেস্ক্রিপশন লাগবে। আপনাকে আর কস্ট করে বানিয়ে বানিয়ে ডেস্ক্রিপশন লিখতে হবে না আপনি মেটা ডেস্ক্রিপশনে যা যা দিয়েছে তাই বাংলায় দিন। আমি ২০০ শব্দ বলেছিলাম অনেকেই ৩০০ শব্দ দিয়েছেন। কোনো সমস্যা নেই এবার আপনার সেই ডেস্ক্রিপশনটাকে বাংলায় লিখুন আর ৫-৬ টি সাইটে অথবা তারও বেশি সাইটে ডেস্ক্রিপশন সহ ভিডিও দিন। এতে সাইটের অ্যাডমিনের কোনো সমস্যা থাকবে না। কারন আপনার ডেস্ক্রিপশন তো আছেই। কিন্তু কোনো লিংক শেয়ার করবেন না। শুধু ভিডিওটি এম্বেড করে দিন। এতে করে উনার সাইটের বাউন্স রেট ও ঠিক থাকবে সাথে আপনার ভিউও পেয়ে যাবেন। আপনার ভিডিওতে অ্যাডভান্স মনেটাইজেশন থাকলে সেখানেই বার বার অ্যাড শো করবে তাই ইনকাম নিয়ে চিন্তা নেই।
অ্যানোটেশন বা কার্ড দিনঃ-
ভুলেও এই কাজটি বাদ দিবেন না। প্রত্যেকটি ভিডিও তে অ্যানোটেশন দিন। পূর্বের ভিডিও এর সাথে আপডেট ভিডিও এর লিঙ্ক দিন এতে আপনি যদি ব্লগ সাইট গুলিতে শেয়ার করেন তাহলে মানুষ ভিডিও এর সাথে সেই কার্ড বা অ্যানোটেশন গুলি দেখে ক্লিক করে আপনার চ্যানেলে চলে আসবে এবং আরো ভিডিও দেখার সূযোগ পাবে। অ্যানোটেশনগুলি ভালো ভাবে দিন অর্থ্যাৎ এর টাইটেলে এমন কিছু শব্দ ব্যবহার করুন যা ভিউয়ার ক্লিক করতে আকৃষ্ট করে।
সোস্যাল শেয়ারঃ-
আপনারা যারা ব্লগিং করেছেন তারা হয়ত জানেন যে গুগল প্লাসে কিছু শেয়ার করা মাত্রই কমপক্ষে ২০-৩০ টি লেখা ভিউ হয়ে যায় ৫-৬ মিনিটে কাজেই গুগল প্লাসের বিভিন্ন বড় বড় কমিউনিটিতে জয়েন করুন। রিলেটেড গুলিতে জয়েন করবেন নাহলে স্প্যামিং ধরতে পারে। আর যদি আপনার নিজস্ব কমিউনিটি থাকে তাহলে তো কথাই নেই। নিজের কমিউনিটি চ্যানেলের নামের সাথে মিল রেখে তৈরী করুন। এবার ফেইসবুকে শেয়ার করুন গ্রুপে অথবা পেইজে। আপনার নিজস্ব গ্রুপ থাকলে বেশ ভালো আর না হলে সেইফ গ্রুপে শেয়ার করুন পারলে নিজের পেইজে শেয়ার করুন।
নিজের ব্লগ সাইট খুল:-
আপনি চাইলে ব্লগার অথবা ওয়ার্ডপ্রেস বা জুমলা এই ফ্রি ব্লগ গুলিতে ফ্রি তে অ্যাকাউন্ট খুলে নিয়মিত ভিডিও গুলি আপডেট হওয়ার পর ডেস্ক্রিপশন সহ শেয়ার করুন তাহলে গুগল থেকে ভিজিটর পাবেন। যেটা ভিডিও এর মান বাড়াতে বাধ্য।

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এবং প্রোগ্রামিং ভাষা কি?

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং এবং প্রোগ্রামিং ভাষা কি?



প্রথমেই জানি কম্পিউটার প্রোগ্রামিং কি?

কম্পিউটার প্রোগ্রামিং (Computer programming) হলো কিছু লিখিত নির্দেশ যা অনুযায়ী একটি কম্পিউটার কাজ করে। প্রোগ্রামের লিখিত রূপটিকে সোর্স কোড বলা হয়। যিনি সোর্স কোড লিখেন তাকে প্রোগ্রামার, কোডার বা ডেভেলপার বলা হয়। যেকোন বই যেমন একটি ভাষাতে যেমন ইংরেজি, রুশ, জাপানি, বাংলা, ইত্যাদিতে লেখা হয়, তেমনি প্রতিটি প্রোগ্রাম কোন একটি নির্দিষ্ট প্রোগ্রামিং ভাষাতে লেখা হয়,যেমন সি++,জাভা ইত্যাদি। প্রোগ্রাম রচনা করার সময় প্রোগ্রামারকে ঐ নির্দিষ্ট প্রোগ্রামিং ভাষার সিনট্যাক্স বা ব্যাকরণ মেনে চলতে হয়।

প্রোগ্রামিং এর বিভিন্ন ধাপ

প্রোগ্রামিং এর ধাপগুলো যেকোন সমস্যা সমাধানের ধাপগুলোর মতোই। প্রধান ধাপগুলো হলোঃ
  • সমস্যাকে সংজ্ঞায়িত করা
  • সমাধান তৈরি করা
  • সমাধানকে প্রোগ্রামিং ভাষায় সোর্সকোড হিসাবে লেখা
  • প্রোগ্রামকে পরীক্ষা করে দেখা
  • ডকুমেন্টেশন তৈরি করা

এবার জানি প্রোগ্রামিং ভাষা কি?

প্রোগ্রামিং ভাষা ( Programming language) হচ্ছে এক ধরনের কৃত্রিম ভাষা (artificial language) যা কোন যন্ত্রের, বিশেষ করে কম্পিউটারের আচরণ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য ব্যবহার করা হয়। মানুষের মুখের স্বাভাবিক ভাষাগুলোর মত প্রোগ্রামিং ভাষাগুলোও বাক্যতাত্ত্বিক (syntactic বা বাক্যস্থিত বিভিন্ন পদের মধ্যে সম্পর্ক কী হবে সে-সংক্রান্ত) ও আর্থ (Semantic বা শব্দের অর্থসংক্রান্ত) নিয়ম মেনে চলে।
তথ্য সুবিন্যস্তকরণ ও প্রক্রিয়াকরণে এবং অ্যালগোরিদমসমূহ নির্ভুলভাবে প্রকাশ করতে প্রোগ্রামিং ভাষা ব্যবহার করা হয়। কিছু কিছু লেখক প্রোগ্রামিং ভাষা বলতে কেবল সেই সব ভাষাকে বোঝান যেগুলো সম্ভাব্য সমস্ত অ্যালগোরিদম প্রকাশে সক্ষম;কখনো কখনো সরল ধরনের কৃত্রিম ভাষাগুলোকে প্রোগ্রামিং ভাষা না বলে ‘কম্পিউটার ভাষা (Computer language) বলা হয়।

প্রোগ্রামিংয়ে মৌলিক উপাদান

  • কনস্ট্যান্ট
  • ভেরিয়েবল
  • ডাটা  টাইপ
  • অপারেটরস
  • কন্ট্রোল  স্ট্রাকচার

পেনড্রাইভে শর্টকাট ভাইরাস !?

পেনড্রাইভে শর্টকাট ভাইরাস !?


অনেক সময় কম্পিউটারে পেনড্রাইভ যুক্ত করার পর ফাইল এবং ফোল্ডারগুলো দেখা যায় না। অথচ ফাইলগুলো যে পেনড্রাইভে আছে তা আপনি জানেন। এটা মূলত ‘শর্টকাট ভাইরাস’ নামে পরিচিত একধরনের ভাইরাসের জন্য হয়ে থাকে। কোনো অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার না করেই এই ‘শর্টকাট ভাইরাস’ দূর করা সম্ভব। হারিয়ে যাওয়া ফাইল এবং ফোল্ডারগুলোও ফিরে পাওয়া যায় সহজেই।

লুকানো ফাইলগুলো দেখতে
প্রথমে স্টার্ট মেনু থেকে কন্ট্রোল প্যানেলে যান। উইন্ডোজ ৮ এবং পরের সংস্করণগুলোতে কন্ট্রোল প্যানেল পেতে ডেস্কটপের নিচের বাম দিকে ডান ক্লিক করে Control Panel নির্বাচন করুন।
Folder Options চালু করে View ট্যাব নির্বাচন করুন।

Hidden files and folders-এর নিচে Show hidden files, folders and drives নির্বাচন করুন। তার ঠিক নিচেই Hide empty drives in the Computer folder এবং Hide protected operating system files চেক বক্স দুটি আনচেক করুন।

সবশেষে Apply করে OK করুন। পেনড্রাইভের যে ফোল্ডারগুলো হারিয়ে গিয়েছিল, সেগুলো দেখতে পাবেন।
ফাইল এবং ফোল্ডার দেখাচ্ছে বটে তবে কথা হলো কীভাবে ভাইরাসমুক্ত করবেন। ভাইরাস সরাতে—
স্টার্ট মেনুতে কিংবা Run থেকে cmd লিখে কমান্ড প্রম্পট চালু করুন।
কমান্ড প্রম্পটে ‘attrib-h-s-r-a/s/d X:.’ লিখে এন্টার করুন (X-এর বদলে আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার উল্লেখ করতে হবে)।

আপনার পেনড্রাইভের ফাইল এবং ফোল্ডারগুলোর সঙ্গে শর্টকাট ফোল্ডারেও দেখাবে। এখান থেকে শর্টকাট ফোল্ডার মুছে ফেলুন।ব্যস, হয়ে গেল ‘শর্টকাট ভাইরাস’ মুক্ত পেনড্রাইভ ।

যে চারটি লক্ষণে বুঝবেন আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে।

যে চারটি লক্ষণে বুঝবেন আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে।


 ফেসুবক ব্যবহারকারীদের জন্য এটি জরুরী টিউন নিয়ে আমি হাজির হয়েছি। সারা দুনিয়ায় সোশ্যাল সাইটগুলো অনেক জনপ্রিয়তা হয়ে উঠেছে। এই সোশ্যাল মিডিয়ার মধ্যে সবচাইতে জনপ্রিয় হচ্ছে ফেসবুক। আর এই ফেসবুক হ্যাকিং এখন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। যারা ফেসবুক ব্যবহার করেন তারা বেশির ভাগাই ব্যবহারকারীরা জানেরা তাদের অ্যাকাউন্টটি হ্যাক হচ্ছে। আর বর্তমানে হ্যাকারা এতই দক্ষ যে, ইউজারদের অজান্তেই হ্যাক করে ফেলে। বন্ধুগণ বিভিন্ন বিশেষজ্ঞদের টিপস্ নিয়ে আপনাদের সাথে আমি হাজির হয়েছি যে ৪টি লক্ষণে আপনি তা বুঝতে পারবেন। তো শুরু করা যাক। ভালো থাকবেন সবাই।
১. হঠাত করে আপনার অ্যাকাউন্টে টিউন: ফেসুবকে আপনি টিউন করেন, এখন কথা হচ্ছে আপনি কি টিউন করেছেন তা আপনি নিজে জানেন। কিন্তু যুদ দেখেন যদি আপনার টাইমলাইনে কোনও টিউন করা হয়েছে তাহলে বুঝবেন আপনার অ্যাকাউন্টটি হ্যাকড হয়েছে।
২। আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারছেন না: আপনি যদি দেখেন আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড সঠিকভাবে দেওয়ার পরেও অ্যাকাউন্টি লগ ইন হচ্ছে না, তাহলে আপনি বুঝবেন আপনার অ্যাকাউন্টি হ্যাক করা হয়েছে।
৩। অচেনা লোকের কাছে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট অ্যাক্সেস্পেট নোটিফিকেশন আসে: আপনি এমন লোকের ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্ট অ্যাক্সস্পট করার নোটিফিকেশন আপনার কছে চলে এলো কিন্তু আপনি তাকে ফ্রেন্ড রিকুয়েষ্টে কোখনই পাঠাননি। তাহলে আপনি বুঝবেন আপনার অ্যাকাউন্টি হ্যাক করা হয়েছে।
৪। আপনার অ্যাকাউন্টে অপ্রত্যাসিত টিউন: যদি দেখেন আপনার ফেসবুকে অপ্রত্যাসিত টিউন আপনার হোম পেজে আপনার মানে হয়ে গেছে তাহলে বুঝবেন আপনার অ্যাকাউন্টটি হ্যাক করা হয়েছে।

Android কিছু দরকারি অ্যাপস

Android  কিছু দরকারি অ্যাপস


Adaptxt Keyboard – Phone

নাম দেখেই বুঝতে পারছেন এটা একটা কী-বোর্ড অ্যাপস। বেশ অনেক গুলো কী-বোর্ড অ্যাপস ব্যবহার করেছি কিন্তু এটা মত সুবিধা কোনটাতে পাইনি। বেশ ইউজার ফ্রেন্ডলি কী-বোর্ড। এটার বিশেষত্ব হলঃ
  • আপনি আপনার মন মত কী-বোর্ড থিম বানাতে পারবেন বা কাস্টমাইজ করতে পারবেন। মানে আপনি আপনার ফোনের কালারের সাথে ম্যাচ করে কী-বোর্ড কালার ব্যবহার করতে পারবেন।
  • ৭৪ টা ল্যাঙ্গুয়েজ অ্যাড-ওনস আছে। মানে আপনি এই অ্যাড-ওনস গুলো ডাউনলোড করে ওই ভাষায় লিখতে পারবেন এতে বাংলিশ অ্যাড-ওনস আছে যাতে আপনাকে বাংলিশ লিখতে সাহায্য করবেন যেমন আপনি যদি কী-বোর্ড এ লিখতে চান Valobashi (ভালোবাসি) তবে valo লিখলেই আপনাকে সাজেশন দিবে valobashi.
  • ডিকশনারি তে আপনার নিজেস্ব শব্দ অ্যাড করতে পারবেন এতে পরবর্তীতে ওই শব্দ লিখতে গেলে আপনাকে সাজেশন দিবে।
এমন আরও অনেক সুবিধা আছে এই অ্যাপস টিতে। ব্যবহার করতে পারেন অনেক কাজে দিবে অ্যাপসটি।

Advanced Mobile Care

পিসির ক্ষেত্রে Utility Software গুলোর মধ্যে Advance System Care খুব পছন্দের এবং অনেক কার্যকরী সফটওয়্যার । ঠিক তেমনি এন্ড্রোয়েড ফোনের ক্ষেত্রেও Utility Apps এর মধ্যে খুব পছন্দের অ্যাপস Advanced Mobile Care. এই দুটি অ্যাপলিকেশনই iobit এর। তো যাই হোক যা যা আছে এই Advance System Care এঃ
  • সিস্টেম টিউনআপঃ যা আপনার মোবাইলের সিস্টেমকে টিউন করার কাজে ব্যবহার হবে।
  • গেম স্পীডারঃ মোবাইলে গেম গুলো বেশ স্মুথ ভাবে খেলতে পারবেন।
  • ব্যাটারি সেভারঃ ব্যাটারি ভাল ভাবে অপ্টিমাইজ করার জন্য বেশ অনেক সেটিংস আছে।
  • অ্যাপস ম্যানেজারঃ এর মাধ্যমে অ্যাপস মুভ করা, আনইন্সটল করা, অ্যাপস ম্যানেজ করা ইত্যাদি করা যায়।
  • টাস্ক কিলারঃ অটো বা মেনুয়াল ভাবে টাস্ক কিল করার সুবিধা আছে।
  • ব্যাকআপঃ মোবাইলের ফোন নাম্বার, কল হিস্টোরি ইত্যাদি ক্লাউডে ব্যাকআপ রাখার সুবিধা আছে।
  • প্রাইভেসি লকারঃ মোবাইলের প্রাইভেট ছবি, ভিডিও বা যে কোন ফাইল পাসওয়ার্ড দিয়ে লক করার সুবিধা আছে এতে।
কাজে লাগার মত বেশ অনেক সুবিধা আছে এতে। এটা ব্যবহার করে যে এক ঢিলে অনেক পাখি মারা যাবে তাতে কোন সন্দেহ নেই।

APP Lock

নামেই বুঝতে পারছেন কাজ কি। অ্যাপস লক করা এর কাজ। ও ভুল বললাম এমন কি আছে লক করা যায় না এটা দিয়ে। নতুন ভার্শনে প্রায় সব কিছুই লক করা যায় এটা দিয়ে। আপনি যদি আপনার মোবাইলে প্রাইভেসি রাখতে চান তবে আপনার জন্য বেষ্ট অ্যাপস এটি। আসুন দেখে নেই কি কি পাবেন এতেঃ
  • প্যাটার্ন অথবা নাম্বার দুটা দিয়েই আপনি লক করতে পারবেন।
  • যে কোন ধরনের অ্যাপস ওপেন করা থেকে বিরত রাখবে।
  • ইনকামিং কলও লক করা যাবে। মানে আপনার আপনি ছাড়া আপনার ইনকামিং কল অন্য কেউ রিসিভ করতে পারবে না।
  • উইজেট এর মাধ্যমে দ্রুত লক বা আনলক করার সুবিধা পাবেন।

Call Blocker

হাঁ কল ব্লক করা। স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে যদি মোবাইলে অপারেটর দের কল ব্লক করার জন্য টাকা দেন এর চেয়ে লজ্জার মনে হয় না আর কিছু আছে। তবে এটা শুধু কল ব্লকার না এতে আরও অনেক সুবিধা পাবেন আপনি। এটা আপনার প্রাইভেসিও রক্ষা করবে। এই অ্যাপসটি যা যা সুবিধা দিবেঃ
  • যে কোন সময় যে কোন নাম্বার ব্লক করতে পারবেন এতে ওই নাম্বার থেকে আপনাকে ফোন করতে পার না। কিন্তু আপনি দেখতে পারবেন কখন কতবার আপনাকে ফোন করেছে।
  • ব্লক করা নাম্বারে অটো ম্যাসেজ পাঠানোর সুবিধা পাবেন এতে।
  • ফোন নাম্বার ব্যাকআপ রাখার সুবিধা পাবেন এতে এবং সেগুলো একাধিক প্লাটফরম এ ব্যবহার করতে পারবেন যেমনঃ সিম্বিয়ান মোবাইল, এন্ড্রোয়েড মোবাইল, ব্ল্যাকবেরি মোবাইল ইত্যাদি।
  • প্রাইভেট ফোন নাম্বার, প্রাইভেট ম্যাসেজ এবং কল লগ আলাদা প্রাইভেট স্পেসে রাখতে পারবেন। যা সাধারনত ফোন বুক বা ম্যাসেজ বক্স এ মানুষ খুঁজে পাবে না।

Elixir 2

এটি মূলত একটি সিস্টেম ইনফরমেশন অ্যাপলিকেশন। যত ধরনের ইনফরমেশন জানতে চান সব কিছু জানতে পারবেন আপনি এর মাধ্যমে। খুব কাজের অ্যাপস এন্ড্রোয়েড ডেভলপার দের জন্য + সাধারন ইউজারদের জন্য। এক সাথে অনেক কিছু পাবেন এতে। তো দেখে নেই কি কি থাকছে এই অ্যাপস এঃ
  • হার্ডওয়্যার ইনফরমেশনঃ আপনার ফোনের হার্ডওয়্যার সংক্রান্ত যত ইনফরমেশন আছে সব বিস্তারিত জানতে পারবেন। যেমনঃ ইন্টারনাল/ এক্সটারনাল মেমরি, ব্যাটারি, ডিসপ্লে, ক্যামেরা, সিপিইউ ইত্যাদি।
  • সফটওয়্যার ইনফরমেশনঃ ফোনের সফটওয়্যার সংক্রান্ত ইনফরমেশন পাবেন এতে। যেমনঃ অপেরেটিং সিস্টেম সেটিংস, কনফিগারেশন, ফিচারস ইত্যাদি।
  • ফোনের সেটিংস পরিবর্তন করতে পারবেন। যেই অপশন ডিফল্ট ভাবে থাকে না এমন সেটিংস।
  • অ্যাপস ইনফরমেশন, মুভ করা, লোকেশন দেখা, ক্যাশ মুছা, ব্যাচ মুড এনেবল বা ডিজেবল করা ইত্যাদি।
  • অনেক গুলো ইউজেট পাবেন বিভিন্ন কাজের সুবিধার জন্য।

Prey Anti-Theft

খুবই কাজের একটি অ্যাপস এটি। উপরে ছবিতে তাদের স্লোগান দেখেলেই কিছুটা বুঝা যায় কাজ কি। “THEY CAN RUN BUT THEY CAN’T HIDE.” মানে বুঝিয়েছে চোর দৌড়াতে পারবে কিন্তু তারা লুকিয়ে থাকতে পারবে না।  এই অ্যাপস টা মূলত আপনার ফোন হারিয়ে গেলে বা চুরি হলে কাজে লাগবে। যেকোনো সিম ফোনে ব্যবহার করুন না কেন টা আপনি জানতে পারবেন। যদি জিপিএস থাকে তবে ফোনের লোকেশনও দেখতে পারবেন। এটা যে কোন কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এর মাধ্যমে কন্ট্রোল করতে পারবেন। এই অ্যাপস এর ফিচারসমূহঃ
  • ফোন চুরি হয়ে গেলে আপনি ফোন দূর থেকেই লক করে দিতে পারবেন।
  • আপস আনইন্সটল প্রোটেক্ট করতে পারবেন মানে আপনার অনুমতি ছাড়া কেউ কোন অ্যাপস আনইন্সটল করতে পারবে না।
  • ফোন হারিয়ে গেলে ফোনের লোকেশন দেখতে পারবেন।
  • ফোনে অ্যালার্ম সাউন্ড দিতে পারবেন ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থেকেই।
  • চোর সিম পরিবর্তন করুন সমস্যা নেই আপনি চোরকে ম্যাসেজ দিয়ে কিছু বলতে পারবেন।
এক কথায় অসাধারন এবং খুবই কাজের একটি অ্যাপস। ব্যবহার না করলে ফোন হারিয়ে গেলে এক সময় আফসোস করতে হবে।

আয় করুন খুব সহজেই Azearning

আয় করুন খুব সহজেই Azearning 


এই এপটির বয়স খুব বেশি দিন নয় কিন্তু তারপরও
সহজ কাজ ও ১০০% নিশ্চিত টাকা দেওয়ার
কারনে এপটির জনপ্রিয়তা এখন সবার উপরে
আপনার বিশ্বাস না হলে প্লে স্টোরে এর
রেটিং দেখতে পারেন।এর প্লেস্টোর
রেটিং 4.7 আছে !!!
যেভবে টাকা পাবেন।
১/ পেয়পাল.
২/ মোবাইল রিচার্জ.(বাংলাদেশের যেকোন অপারেটর এ মোবাইল রিচার্জ)
[এটি গত মাসে এড
হয়েছে যাতে সবাই সহজে টাকা উঠাতে
পারে]বাংলাদেশের সব সিম সাপোর্ট করে।
কাজ কিঃ এপটিতে আপনাকে তেমন কিছুই
করতে হবেনা যাস্ট সাইনআপ করে আপনি
কিছু নিউজ Google,Facebook,Twitter,Whatsapp এর
যেকোনটিতে শেয়ার করবেন।
যেভাবে কাজ করতে পারবেন।
(AD শেয়ার করার সাথে সাথে আপনি টাকা পেয়ে যাবেন।কেউ এড না দেখলেও আপনি টাকা পেয়ে যাবেন এটাই বড় সুবিধা।এড দেখলে তো বোনাস আছেই।শেয়ার করুন আর টাকা পান)

১/ সাইনআপ করার সাথে সাথে ২ ডলার
ফ্রি পাবেন।
নোট :-
কিন্তু এজন্য আপনাকে Invitation Code বসাতে
হবে। তাই Invitation Code টা খাতাই লিখে রাখুন
সাইন আপ এর সময় কাজে লাগবে ।
Invitation Code :- EMH9E7 (বড় হাতের হবে সবগুলো)
এই Invitation Code EMH9E7 ব্যবহার না করলে সাইন আপ এর
সময় ১ ডলার সাইন আপ বোনাস পাবেন না ।
আপনি নিশ্চয় ১ ডলার =৮০ টাকা খোয়াতে
চাবেন না তাই কোডটি বসাবেন।
এইখানে লেখাই আছে দেকবেন ( Earn 1$ Extra for
entering Invitation code: EMH9E7
2/ প্রতিদিন এপটিতে ঢুকলে Daily Reward
.০৩ ডলার পাবেন।

৩/ প্রতিদিন প্রথম ৪টি শেয়ার এর জন্য
ডলার পাবেন আর আপনার শেয়ার কৃত নিউজে
কেউ ভিজিট করলে পাবেন .০১ ডলার করে।
তাই আপনার বন্ধুদের বলবেন এগুলো ভিউ
করার জন্য
রেফার করে আপনি আপনার বন্ধুদের
সাথে নিয়ে টাকা আয় করতে পারবেন
মেনুতে গিয়ে আপনার কোডটি সংগ্রহ করুন
এবং অন্যদের বলুন কোডটি দিয়ে সাইন আপ
করতে এতে সে পাবে ১ ডলার পাবে আর আপনি
পাবেন হাফ ডলার বা 0.5 ডলার।
তো আর দেরি কেন এখনি ৪ এম্বির এপটা
ডাউনলোড করে টাকা ইনকাম শুরু করুন আর
মোবাইলে রিচার্জ ও করুন।
[url=https://bdupload.info/gyr24kbu0rb6]♦Download Now♦[/url] সাইজ মাত্র: 4 MB
N:B: Invitation code: EMH9E7 ছাড়া sign up করলে
একটু সমস্যা ১$=৮০ টাকা পাবেন না। তাই Invitation code :- EMH9E7
ঠিকমত বসাবেন।

Thursday 19 January 2017

হ্যাক করুন জিমেইল ও এর মাধ্যমে coc

হ্যাক করুন জিমেইল ও এর মাধ্যমে COC




আমরা জিমেইল ও ক্লাশ অফ ক্লান্স এর কথা জানি , আজ সিখাব কি ভাবে জিমেইল হ্যক করতে হয় ও আরেক জন এর coc  লুফে নিয়া যায় ,
যাযা লাগবে ,
android mobile সেট।
একটি জিমেইল আইডি যার মায়াদ ৩ মাসের বেশি।
এর যদি coc hake  করতে চান তাহলে অবশ্যই জিমেইল কে coc এর সঙ্গে  add  হতে হবে,
আবার আপনার মোবাইল দিয়া জিমেইল এ ঢুকে composse  করুন
to a এই জিমেইল দিন {acgefghij...@gmail.com}
subbject a {password recover }
massege a লিখুন প্রথম লাইন যার অ্যাকাউন্ট hake করতে চান
দ্বিতীয় লাইন এ আপনার জিমেইল এর password
৩no  লাইন এ new password
ব্যাস কাজ শেষ । ৩ ঘন্টা অপেক্ষা করুন। এর পর যার acoount hake  করতে চান অর acoount দিয়ে  login  করুন।  password  হবে  composse a নিউ  password  যেটা  দিছিলেন । ১০০ বার  login hobe। আর এটাকে খারাপ কাজে ব্যবহার করবেন না plz plz plz ।

What is BIOS?বায়োস কি?

What is BIOS?বায়োস কি?

বায়োস হলো বেসিক ইনপুট আউ্টপুট সিস্টেম (Basic Input Output System) এর সংক্ষিপ্ত । বায়োস মূলতঃ একটি রম চীপের ফার্মওয়্যার যাতে কম্পিউটার বুট হওয়ার জন্য নির্দেশনাগুলো দেওয়া থাকে। এটি মূলতঃ একটি চীপ আকারে মাদারবোর্ডের সাথে লাগানো থাকে। সফটওয়্যারটি মাদারবোর্ড নির্মাতা প্রতিষ্ঠান প্রদান করে থাকে। এবং এটি সাধারনত EEPROM.

কাজ

  • কম্পিউটার চালু হওয়ার সাথে সাথেই রম থেকে এই সফটওয়্যারটি চালু হয়ে যায়। এবং কম্পিউটার কম্পোনেন্ট লিস্ট তৈরী এবং সাধারন চেকিং গুলো করে থাকে।
  • একাধিক ডিস্ক ড্রাইভ এর মধ্য থেকে কোনটি থেকে অপারেটিং সিস্টেম চালু হবে তা নির্ধারণ করে দেওয়া যায় এবং সেটি থেকে বুট হয়।
  • এছাড়া বায়োস থেকে বিভিন্ন পোর্টগুলো বন্ধ বা খোলা রাখা যায়। চাইলে USB পোর্ট বন্ধ করে দেওয়া যাবে।
  • বায়োসেই মূলতঃ সিস্টেম সময়ের ঘড়িটি থাকে। কম্পিউটারে আমরা যে ঘড়িটি দেখি সেটি মূলতঃ সেই ঘড়িই। কম্পিউটার বন্ধ হলেও বায়োস ঘড়িটি চলতে থাকে। CMOS ব্যাটারীর মাধ্যমে এই ঘড়িটি চালে হয়।
  • বায়োস কম্পিউটারের বিভিন্ন সমস্যায় আপনাকে ডিসপ্লে এবং সিস্টেম স্পিকারের মাধ্যমে জানিয়ে দিবে। যেমন- কম্পিউটার চালু হওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় অপারেটিং সিস্টেম না পেলে Boot Failure মেসেজ দিবে। বা র‌্যাম না থাকলেও স্পিকারের মাধ্যমে বিপ দিবে।

Rooting প্রক্রিয়া

Rooting প্রক্রিয়া


প্রথমত, আপনার একটি রুট টুল প্রয়োজন এবং এই ক্ষেত্রে iRoot পূরণ করতে পারে আপনার প্রয়োজন।এই সফটওয়্যারটি দিয়ে আপনি এক ক্লিকেই অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেট রুট করতে পারবেন। Root করার জন্য একটি ভাল সাহায্যকারী অ্যাপ।
দ্বিতীয়ত, নিশ্চিত করুন যে আপনার ফাইল ব্যাকআপ আছে কিনা। কারন এই ক্ষেত্রে ব্যাকআপ না করা থাকলে পরে বিপদে পরতে পারেন। আপনার ডেটা হারিয়ে যেতে পারে। সুতরাং আপনি আপনার ফাইল ব্যাকআপ করে রাখুন। আপনি ফাইল ব্যাকআপ করে নেওয়ার জন্য MobiKin Android Backup Assistant (Windows Macব্যবহার করতে পারেন ।
তৃতীয়ত, সম্পূর্ণরূপে আপনার ট্যাবলেট ডিভাইস এর ব্যাটারি চার্জ রাখুন। এই ক্ষেত্রে আপনার ট্যাবলেট ডিভাইস এর হঠাৎ ব্যাটারির চার্জ শেষ হয়ে যেতে পারে।

iRoot অ্যাপ ব্যবহার করে কি করে রুট করবেন আশুন এবার জেনে নেই

সর্বপ্রথমে,আপনার কম্পিউটারে ট্যাব জন্য ড্রাইভার ইনস্টল করুন, যদি এটা আপনার না থাকে। আপনি স্যামসাং সমর্থন সাইট থেকে এটা বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারেন।
পরবর্তী, Tab থেকে Settings এ চলে যান – USB debugging চালু করুন ।
তারপর, আপনার কম্পিউটার থেকে স্যামসাং ট্যাব সংযুক্ত করুন USB ক্যবলের মাধ্যমে এবং এবার iRoot চালু করুন। তারপর সফ্টওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার ট্যাবলেট সনাক্ত করে নিবে।
শুধু ক্লিক করুন Users Agreement এ এবং “Root” বোতামটি টিপুন।
অবশেষে, সফ্টওয়্যার স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার ট্যাব টি Root করতে থাকবে এবং আপনি শুধু Rooting প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

লস্ট অ্যান্ড্রয়েড ফাইল উদ্ধার করুন

আপনি যদি অ্যান্ড্রয়েড ফোনের rooting করতে ব্যর্থ হন এবং সব ফাইল হারিয়ে ফেলেন এবং ব্যাকআপ থেকে তথ্য ভুলে যান।আপনার চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। কারণ আপনি আপনার সাথে মুছে্নি যাওয়া ফাইল পুনরুদ্ধার করতে পারবেন MobiKin Galaxy Data Recovery (Windows/Macমাধ্যমে 

Wednesday 18 January 2017

পেনড্রাইভ দিয়ে লিনাক্স ইন্সটল পদ্ধতিঃ

পেনড্রাইভ দিয়ে লিনাক্স ইন্সটল পদ্ধতিঃ


প্রথমেই বলে রাখি লিনাক্স কি ? অনেকেই বলে লিনাক্স একটি অপারেটিং সিস্টেম । কিন্তু সত্য কথা হল লিনাক্স কোন অপারেটিং সিস্টেম না । লিনাক্স হল কার্নেল । অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে কার্নেল আর অপারেটিং সিস্টেমের মধ্যে পার্থক্য কি । অপারেটিং সিস্টেমকে সফটওয়ার বলা যেতে পারে যা অন্যান্য সফটওয়ার ব্যবহারের সুবিধা করে দেয় । অন্যদিকে কার্নেল হল অপারেটিং সিস্টেমেরই একটা অংশ যা হার্ডওয়ারের সাথে সফটওয়ারের যোগাযোগ রক্ষা করে। একটা উদাহরণ দিলে ব্যাপারটা হয়ত একটু সহজ হবে আমরা যে উইন্ডোজ ৭, ৮ ব্যবহার করি এইগুলো কার্নেল হল উইন্ডোজ এনটি আর উবুন্টু , মিন্ট এইগুলা হল অপারেটিং সিস্টেম । লিনাক্স হচ্ছে তাদের কার্নেল। আশা করি ব্যাপারটা বুঝা গিয়েছে ।

এখন বলব লিনাক্সের ডিস্ট্রো নিয়ে । এইটা নিয়ে বেশি কিছু বলার নেই । সোজা বাংলায় লিনাক্সের কার্নেল ব্যবহার করে যে সব অপারেটিং সিস্টেম গড়ে উঠে তাই লিনাক্স ডিস্ট্রো। আর যখন যখন কার্নেলের সাথে অনেক সফটওয়্যার যোগ করা হয়, তখন তা পরিণত হয় একটি ডিস্ট্রিবিউশনে। যেমনঃ ফায়ারফক্স ওপেন অফিস সব কিছু মিলেই কিন্তু উবুন্টু ডিস্ট্রিবিউশন।

এইবার আসি লিনাক্স ইন্সটল পদ্ধতি । লিনাক্স অনেক ভাবেই ইন্সটল করা যায় । আপনি চাইলে উইন্ডোজের সাথে ডুয়েল বুট হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন । আবার চাইলে ভার্চুয়াল মেশিনে ইন্সটল করতে পারেন কিংবা আপনার ছোট পেনড্রাইভে ও।

এইখানে আমি কিভাবে আপনি ডুয়েল বুট হিসেবে উবুন্টু অথবা লিনাক্সে কোন ডিস্ট্রো ব্যবহার করতে পারেন তা বলব । বাকী ইন্সটলেশান পদ্ধতিগুলো ধারাবাহিক ভাবে আসবে। বলে রাখা ভাল , ডুয়েল বুটে লিনাক্স ইনস্টল করার পক্ষপাতী আমি না। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা বলে উইন্ডোজের পাশাপাশি ব্যবহার করতে চাইলে ভার্চুয়াল মেশিনই বেটার।

লিনাক্স ইনস্টলেশানের সময় আরেকটি কমন প্রশ্ন হল এইটি সেট আপের জন্য কতটুকু জায়গা লাগবে। সত্য কথা বলতে কি লিনাক্স চাইলে আপনি আপনার ৮ জিবি পেনড্রাইভে ও ইনস্টল করতে পারেন । তবে ভাল পারফরম্যান্সের জন্য আমি বলব ৩০ জিবি থাকা উত্তম । তাহলে আপনি লিনাক্সের পুরো সুবিধাটুকু আদায় করে নিতে পারবেন।

প্রথম পদ্ধতিঃ
বাজার থেকে সিডি এনে সরাসরি ইনস্টল পদ্ধতি। যদিও এইটা অনেক ধীর পদ্ধতিতে কাজ করে । অনেক সময়সাপেক্ষ । কিন্তু আপনি চাইলে এইভাবে সহজে ইন্সটল দিতে পারেন।

দ্বিতীয় পদ্ধতিঃ
বুটেবল পেনড্রাইভ দিয়ে ইন্সটল । এইজন্য আপনাকে প্রথমে লিনাক্সে যে কোন একটি ডিস্ট্রো পছন্দ করতে হবে। তারপর সেই সাইট থেকে .iso ফাইলটি ডাউওলোড করুন । এইবার হবে বুট করার পালা , বুট করার জন্য unetbootin অথবা universal-usb-installer যে কোন একটি সফটওয়ার নামিয়ে নিন । আমি যেহেতু universal-usb-installer দিয়ে করেছি। তাই আমি সেইটা দিয়েই দেখাব । তবে অন্যটি নিয়েও কেউ কোন সমস্যায় পড়লে উত্তর দিতে চেষ্টা করব। এইবার পেনড্রাইভটি পিসি অথবা ল্যাপটপের সাথে লাগিয়ে নিন আর নিচের চিত্রের মত সব কিছু সিলেক্ট করুন।

এখন প্রশ্ন হল লিনাক্স ইন্সটলের জন্য তো ড্রাইভ দরকার কি করব ??? এইটা তেমন কোন সমস্যায় না । ড্রাইভ পার্টিশান করবেন । সিম্পল । আপনি চাইলে ম্যানুয়েলি ও করতে পারেন আবার থার্ড পার্টি সফটওয়ার দিয়ে ও করতে পারেন। থার্ড পার্টি সফটওয়ারের জন্য আমার সাজেশন  EaseUsPartition-manager সফটওয়ারটি। এইটি দিয়ে আপনি যে কোন ড্রাইভকে রিসাইজ রিমুভ করে ড্রাইভ খালি করুন । (সফটওয়ারটি ব্যবহার সম্পর্কে না জানলে টিউমেন্টে জানান।)
আমরা এখন আসল কাজ শুরু করতে যাচ্ছি। রিস্টার্ট দিন কম্পিউটার। এখন আপনার BIOS সেট আপে গিয়ে ফ্ল্যাশ ড্রাইভ সিলেক্ট করুন । এর পরের বাকী কাজ গুলো আপনি দেখলেই বুঝতে পারবেন ।

লিনাক্স ইন্সটলের সময় একমাত্র পার্টিশন অপশনে গিয়েই আপনি সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন । যারা হয়ত টুকিটাকি উইন্ডোজ ইন্সটল করেছেন তাদের হয়ত সমস্যা হবে না কিন্তু যারা নতুন তারা অবশ্যই এইখানে সমস্যায় পড়বে । আর হ্যা এইখানে একটা ভুলেই কিন্তু আপনার সাধের উইন্ডোজের ১২টা বাজানোর জন্য যথেষ্ট। পার্টিশানে গিয়ে প্রথমেই আপনার বাছাইকৃত ড্রাইভটি সিলেক্ট করুন।  ড্রাইভ লেটার নেই ? নো সমস্যা। সাইজের দিকে তাকালেই আপনি আপনার কাঙ্খিত ড্রাইভ খুঁজে পাবেন। ছবিটির দিকে একবার দেখুনঃ
"
লিনাক্সে ৩ ধরনের পার্টিশন থাকে home,root,swap রুট হল আপনি যেখানে ইন্সটল করবেন । হোম হল আপনি কতটুকু জায়গা ব্যবহার করবেন। এইটার জায়গা যথেষ্ট হলে ভাল । কারণ আপনার সব কাজ এইখানেই জমা হবে । আর swap অনেকটা অতিরিক্ত মেমরীর মত কাজ করে । ধরুন, আপনার ৪জিবি র‍্যাম ব্যবহৃত হল । এর অতিরিক্ত যদি আপনি ব্যবহার করতে চান তাহলে অপারেটিং সিস্টেম হ্যাং হয়ে যাবে । এই জন্য swap ব্যবহার করা হয় । আপনার র‍্যাম যত তার দ্বিগুণ দিলে আপনি খুব ভাল ভাবেই তাহলে লিনাক্স ব্যবহার করতে পারবেন। এইখানে মনে রাখা প্রয়োজন ফাইল সিস্টেম home এবং root এর ext4 হবে আর swap টা swap থাকবে এবং কোন মাউন্ট হবে না । root ফাইলের মাউন্ট চিহ্ন হল / আর home ফাইলের মাউন্ট চিহ্ন হল /home এইটি সব সময় মাথায় রাখবেন। আমার ৩২ জিবি পেনড্রাইভে ইন্সটলের সময় swap ফাইল এর জন্য স্পেস ছিল ৪জিবি । root ফাইলের জন্য ৪ জিবি । বাকী গুলো home ফাইলের জন্য। পার্টিশান নিয়ে আর কোন সমস্যা থাকলে টিউমেন্টে জানাতে ভুলবেন না । এইবার আপনি ইনস্টল দিতে পারেন ।

মনে রাখবেন ইন্সটল দিবার সময় টাইম,ডেইট, উইজারনেইম পাসওয়ার্ড এইগুলা অবশ্যই দিবেন আর চাইলে ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক আর ল্যান পরে ম্যানুয়েলি দিতে পারেন ।
সব কিছু ভাল ভাবে শেষ হলে রিস্টার্ট দিন । আর পেনড্রাইভ সরিয়ে ফেলুন । আপনার দেওয়া অপারেটিং সিস্টেমটি সিলেক্ট করুন। উইজারনেইম আর পার্সওয়ার্ড দিন ।

১৯টি Best Coding Software Editors

১৯টি Best Coding Software Editors


ভালো মানের কোন coding software আপনার coding skill improvement এর জন্য অপরিহার্য। নেটে coding software এর অভাব নেই, ভালো-খারাপের মধ্যে ভিন্নতা আছে। যেমন টা ধরুন, Dreamweaver!!! একটু চেষ্টা করে দেখুন design এর কোন code লিখতে, হয়তোবা এমন বিচ্ছিরি কোড আপনি কখনই দেখবেন না, হয়তো বুঝতে বুঝতেও ঘন্টার পর ঘন্টা কাটিয়ে দিবেন, কাজের কাজ কিছুই হবেনা।
যাই হোক, এখন প্রশ্ন হলো, What Is The Best Coding Software Editor?
আমি কিছু software এর use করেছি, যেগুলোর কোনটাকে ছেড়ে কোনটা দিব, choose করতে পারব না, কারন প্রত্যেক টাই অস্থির আর খুব কাজের।
তবে, আমার মতে সবচেয়ে best হলোঃ Atom


Atom এ কি নেই?
কি কি Language support করে?
ডাওনলোড লিংকঃ https://atom.io

প্রোগ্রামার,শুরু করব কিভাবে?

 প্রোগ্রামার,শুরু করব কিভাবে?


ভালো মানের প্রোগ্রামারদের অবশ্যই কোডিং জানতে হবে, কেউ প্রোগ্রামার হতে চাইলে তাকে অবশ্যই ভালো করে প্রোগ্রামিং জানা থাকা প্রয়োজন। কোডিং প্রথম অবস্থায় অনেক কঠিন মনে হবে, তবে ধৈর্য্য ধরে লেগে থাকলে অবশ্যই সম্ভব। ওয়েব ডেভলমেন্ট, ওয়েব ডিজাইন, প্রোগ্রামিং সব ধরনের কাজ করতে হয়ে কোডিং এর মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে কমবেশি সকলেই প্রোগ্রামিং শেখার যোগ্যতা রাখে যদি তার অদম্য ইচ্ছে এবং ধৈর্য থাকে। কারণ একটা সময়ে শেখার জন্যে সবচেয়ে বড় প্রতিকূলতা ছিল রিসোর্সের অভাব। কিন্তু বর্তমানে ফ্রি তে এমন সব রিসোর্স পাওয়া যায় যেগুলো অনুসরণ করে যে কেউ খুব সহজেই অনলাইনে প্রোগ্রামিং শেখার পাশাপাশি প্রফেশনাল কাজও করতে পারবে অনায়াসে। সেরকম দশটি সাইট নিয়ে আলোচনা করবো আজ যেখান থেকে প্রফেশনাল কাজ শিখতে পারেন আপনিও প্রথমে বেসিক কিছু আলোচনা করি।
  • প্রোগ্রাম, প্রোগ্রামিং কি?
কমপিউটারের মাধ্যমে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় নিদের্শমালার সমষ্টিকে প্রোগ্রাম (program) বলা হয়। আর এই ধারা বণর্না বা প্রোগ্রাম রচনার পদ্ধতি বা কৌশলকে প্রোগ্রাম পদ্ধতি বা প্রোগ্রামিং (programming) বলা হয়। অন্য কথায়, কোন সমস্যা অল্প সময়ে এবং সহজে সমাধানের উদ্দেশ্যে সম্পাদানের অনুক্রমে নিদের্শাবলী সাজানোর কৌশলকে প্রোগ্রামিং বলা হয়।
  • প্রোগ্রামিং ভাষা কি ?
কমপিউটারের মাধ্যমে কোন সমস্যা সমাধান তথা প্রোগ্রাম রচনার জন্য ব্যবহৃত শব্দ, বর্ণ, অংক, চিহৃ প্রভৃতির সমম্বনেয় গঠিত রীতিনীতিকে প্রোগ্রা ভাষা (Programming Language) বলা হয়। বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম রচনার জন্য বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম ভাষা ব্যবহৃত হয়। পৃথিবীতে কোটি কোটি মানুষ অনেক ধরনের ভাষা ব্যবহার করে। কিন্তু কমপিউটার এই সব ভাষা বোঝে না, সে শুধু বুঝে (1, 0) যাকে বাইনারি সংখ্যা বলে। মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ নামেই বেশি পরিচিত। সুতরাং এখানে স্পষ্ট যে কম্পিউটার এর ল্যাঙ্গুয়েজ মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ আর প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ হচ্ছে C, C++, C#, Python, Perl, Ruby ইত্যাদি,

১. কোড একাডেমি: http://www.codecademy.com/: ওয়েবসাইটি খুব উইজারফ্রেন্ডলি। Javascript HTML/CSS,PHP,Python,Ruby,API এই ধরনের সার্ভিস গুলো এখনে দিয়ে থাকে। সাইটে সাইন আপ করে সবাই সাইটে ব্যবহার করতে পারবেন। অনলাইন ঘরে বসেই এখন থেকে শিখা সম্ভব কোডিং। আর কোডিং শেখার জন্য জনপ্রিয় একটি সাইট কোড একাডেমি।

১. কোড একাডেমি: http://www.codecademy.com/: ওয়েবসাইটি খুব উইজারফ্রেন্ডলি। Javascript HTML/CSS,PHP,Python,Ruby,API এই ধরনের সার্ভিস গুলো এখনে দিয়ে থাকে। সাইটে সাইন আপ করে সবাই সাইটে ব্যবহার করতে পারবেন। অনলাইন ঘরে বসেই এখন থেকে শিখা সম্ভব কোডিং। আর কোডিং শেখার জন্য জনপ্রিয় একটি সাইট কোড একাডেমি।

৩. কোড স্কুল : http://www.codeschool.com/ কোড স্কুল সাইটিতে প্রবেশ করলেই মনে হবে, সর্ম্পূন সাইটি এক বার হলেও ঘুরে দেখি। সাইটির ডিজানই আসাধারন। রয়েছে সব ধরনের কোডিং শিখার সুযোগ।
৪. ট্রি হাউজ : http://teamtreehouse.com/ এই সাইটি থেকে নতুন যে কেউ খুব সহজে প্রবেশ করে ব্যবহার করতে পারবে। সাইটিতে রয়েছে ফ্রি শিখার ব্যবস্থা। কোডিং এর জন্য ব্যবহার করলে আশা করি সবাই উপকৃত হবেন।

৫. লার্ন স্ট্রিট : http://www.learnstreet.com/ লার্ন স্ট্রিট এই সাইটি ব্যবহার করলেও সবাই উপকৃত হবেন। আশা করি সবার ভালো লাগবে দেখতে। ধারাবাহিক ভাবে শিখানো হয়।

৬. ইউডাসিটি : https://www.udacity.com/ ইউডাসির্টি সাইটি জনপ্রিয় একটি সাইট, যাদের কোডিং শেখার ইচ্ছা আছে তারা অবশ্যই এখান থেকে ঘুরে আসতে পারেন।

৭. কোড এইচ এস : http://www.codehs.com/ কোডিং শিখার যা যা দরকার হয় এই সাইটিতে রয়েছে। একে বারে বেসিক শুরু করে সব কিছুই শিখানো হয় এখানে।

৮. খান একাডেমি : http://www.khanacademy.org/cs যারা কোডিং নিয়ে কাজ করেন তারা অবশ্যই জানে খান একাডেমির কথা। অনেক পুরনো একটি সাইট। নিরলস ভাবে ভালো মানের সার্ভিস প্রদান করে যাচ্ছে। আশা করি এখান থেকেও সবাই উপকৃত হবেন।

৯. স্ক্র্যাচ : http://www.khanacademy.org/cs এই সাইটি খুবই ইউজারফ্রেন্ডলি, রয়েছে অনেক কিছু শেখার ব্যবস্থা, অনলাইনে শিখাতে চাইলে অবশ্যই ঘুরে আসতে পারেন।

১০. এসকিউএল জো : http://sqlzoo.net/ এই সাইটিও একটি জনপ্রিয় সাইট, আশা করি সবার ভালো লাগবে। এখান থেকেও চেষ্ঠা করতে পারো। যে দশটি সাইট আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম, সব গুলো সাইটিই খুব ভালো মানের। এখন আপনার যদি চেষ্ঠা থাকে অবশ্যই শিখতে পারবেন।

একটা ইউটিউব চ্যানেল ই আপনাকে সারাজীবন ইনকাম দেবে.

 একটা ইউটিউব চ্যানেল ই আপনাকে সারাজীবন ইনকাম দেবে



অনেকেই দেখি ইউটিউব এ কাজ করতে ভীষণ রকম আগ্রহি কিন্তু কাজ শিখবেও না কাজ করবেও না। ভাই তাহলে কি মনে করেন টাকা কি ইউটিউব থেকে এমনি এমনি আসবে ? আর কিছু মানুষ আছে সবার কাছে প্রশ্নের ঝুরি নিয়ে হাজির হবে এরা সব কিছু চায় একদমি ফ্রি ফ্রি এবং মনে করে আমার জন্য সব তৈরি করে প্লেট এ সাজিয়ে বসে আছে। ভাই নিজের মাথা কে একটু কাজে লাগান ভাই দুনিয়া তে সবাই চায় নিজের ভালো। কেউ একজন আপনার জন্য সারাদিন বসে ত থাকবে না তাই না।

যারা যারা ইউটিউব করছেন, বা শুরু করবেন ভাবছেন, বা শুরু করে দেয়েছেন কিন্তু জানেন না আসলে কি করতে হবে। সবার জন্যই বলছি ইউটিউব এর নতুন আপডেট এর কারনে লক্ষ লক্ষ চ্যানেল সাসপেন্ড হয়ে যাচ্ছে। অনেকের নিজের করা ভিডিও সহ চ্যানেল সাসপেন্ড করে দিচ্ছে কারন তার সব কিছু ঠিক থাকলেও কমিউনিটি গাইডলাইন ভঙ্গের কারনে চ্যানেল হারাতে হচ্ছে। তাই নতুন পুরাতন সবাইকে বলি দয়া করে ভালো ভাবে কাজ করুন ভালো টপিক নিয়ে কাজ করুন।

সবাই ত আসেন ইনকাম এর জন্য তাই না তাহলে আজে বাজে টপিক নিয়ে কাজ করে অনেক ভিউ তে অল্প ইনকাম করে কি লাভ। এমন কিছু নিয়ে কাজ করেন যাতে ভিউ কম হলেও ইনকাম কম হবে না।

একটা উধারন দিয়ে বলি
একটা ভাই দেখলাম বাংলা কি নিয়ে জেনো কাজ করছে গ্রুপ এ টিউন করেছিল আমার ভিউ ৪ লাখ ৮০ হাজার কিন্তু আমার ইনকাম মাত্র ২১ ডলার। আমি অবাক হলাম ৪ লাখ ৮০ হাজার ভিউ এ মাত্র ২১$।

আমি একটা টিউটোরিয়াল দিলাম ভিউ হল ১২ হাজার ৬৫০ আর আমার ইনকাম হল ৩০ ডলার প্লাস।

এবার আসি কেন এ পার্থক্য
কারন হল সি পি সি   ওই ভাই এর সি পি সি রেট ছিল খুবি কম আর আমার টার সি পি সি রেট ছিল অনেক বেসি কারন আমি বাংলা ফালতু কোন টপিক নিয়ে কাজ করি নি কাজ করেছি ভালো কিছু নিয়ে। ওই ভাই এর সব ভিসিটর ছিল বাংলাদেশি আর আমার সব বাইরের।

তাই ভাবুন চিন্তা করুন এবং বুঝবার চেষ্টা করুন কোন দিকে আগাবেন যেই দিকে ভালো কাজ টাকা বেসি সেই দিকে না। খারাপ কাজ টাকা কম এবং চ্যানেল চলে যাবার ভয় আছে সেই দিকে ?
আবারো বলি কাজ বুঝুন, কাজ শিখুন, এর পর কাজে নামুন অবশ্যই সফল হবেন। ইউটিউব ই দিতে পারে আপনাকে অনেক বেসি সফলতা সৎ পথে সঠিক কাজের মাধ্যমে। তাই দেরি না করে কাজ শুরু করে দেন ২০১৭ কে বানিয়ে ফেলেন আপনার সফলতার বছর।

আমি আসলে বুঝাতে চেয়েছিলাম জেনো সবাই ভালো ভাবে কাজ করে না হলে ইউটিউব তার জন্য না। আসুন নিজের ভবিষ্যৎ এর সাথে সাথে ইউইউব এর ভবিষ্যৎ ও সুরক্ষিত করি।
সবার সুন্দর জিবনের আশায় আজকের মত এখানেই ইতি টানছি আল্লাহ্‌ হাফিজ

 
Tricks and Tips